Movie Review : Memories of Murder (2003)
Memories of Murder (South Korea, 2003)
Genre : Thriller, Crime, Drama
IMDB Rating : 8.1/10
আপনি হয়তো সিরিয়াল কিলিং নিয়ে অনেক মুভি দেখে থাকবেন তবে Memories of Murder মুভিটা আপনাকে এক অন্যরকম অনুভূতি দিবে। কমেডি থেকে শুরু করে থ্রিল পর্যন্ত কোনো কিছুই দেখানো বাদ নেই এই মুভিতে।
১৯৮৬ সালের অক্টোবর মাসে সাউথ কোরিয়ার কোনো এক গ্রামে দুটি মেয়ের লাশ পাওয়া যায়। পরে জানা যায় মেয়েগুলোকে ধর্ষণ করার পর মেরে ফেলা হয়েছে। ঐ গ্রামের ডিটেকটিভ এখন পার্ক।তিনি এর আগে কখনো এত বড় কেইস হ্যান্ডেল করেন নি। তিনি চোখে যাকে সন্দেহ করতেন তাকেই ধরে এনে অপরাধ স্বীকার করতে বাধ্য করতেন। এর মাঝে সিউল থেকে আসে ডিটেকটিভ সিউ।
তিনি ব্যাপারটিকে খুব সিরিয়াসলি হ্যান্ডেল করছিলেন। আর তিনি পার্কের এই বেবুনিয়াদ ইনভেস্টিগেশনকে খারিজ করে দিচ্ছিলেন। এজন্য তাদের দুজনের মধ্যে বারবারেই মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়। কিন্তু সিউ তার নিজের মতো কাজ করে যাচ্ছিলেন।
মৃতদেহ থেকে পাওয়া সিমেন স্যাম্পল কালেক্ট করে ফরেনসিকের পাঠানো হয় তবুও এতে কোনো লাভ হচ্ছিলো না। এরই মাঝে সিউ তার ইনভেস্টিগেশনে সব ঘটনাগুলোর মধ্যে একটা লিংক খুঁজে পেলেন। অন্যদিকে, কিলার ধর্ষণ আর খুন চালিয়েই যাচ্ছিলো।
শেষ পর্যন্ত খুনিকে কিভাবে আর কে ধরতে পেরেছিলো? খুনি আসলে কে ছিলো? আর কেনোই বা সে খুন করছিলো?
রিয়াল স্টোরি এর উপর ভিত্তি করে বানানো মুভিটি আমার অনেক পছন্দের। আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।
Genre : Thriller, Crime, Drama
IMDB Rating : 8.1/10
আপনি হয়তো সিরিয়াল কিলিং নিয়ে অনেক মুভি দেখে থাকবেন তবে Memories of Murder মুভিটা আপনাকে এক অন্যরকম অনুভূতি দিবে। কমেডি থেকে শুরু করে থ্রিল পর্যন্ত কোনো কিছুই দেখানো বাদ নেই এই মুভিতে।
১৯৮৬ সালের অক্টোবর মাসে সাউথ কোরিয়ার কোনো এক গ্রামে দুটি মেয়ের লাশ পাওয়া যায়। পরে জানা যায় মেয়েগুলোকে ধর্ষণ করার পর মেরে ফেলা হয়েছে। ঐ গ্রামের ডিটেকটিভ এখন পার্ক।তিনি এর আগে কখনো এত বড় কেইস হ্যান্ডেল করেন নি। তিনি চোখে যাকে সন্দেহ করতেন তাকেই ধরে এনে অপরাধ স্বীকার করতে বাধ্য করতেন। এর মাঝে সিউল থেকে আসে ডিটেকটিভ সিউ।
তিনি ব্যাপারটিকে খুব সিরিয়াসলি হ্যান্ডেল করছিলেন। আর তিনি পার্কের এই বেবুনিয়াদ ইনভেস্টিগেশনকে খারিজ করে দিচ্ছিলেন। এজন্য তাদের দুজনের মধ্যে বারবারেই মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়। কিন্তু সিউ তার নিজের মতো কাজ করে যাচ্ছিলেন।
মৃতদেহ থেকে পাওয়া সিমেন স্যাম্পল কালেক্ট করে ফরেনসিকের পাঠানো হয় তবুও এতে কোনো লাভ হচ্ছিলো না। এরই মাঝে সিউ তার ইনভেস্টিগেশনে সব ঘটনাগুলোর মধ্যে একটা লিংক খুঁজে পেলেন। অন্যদিকে, কিলার ধর্ষণ আর খুন চালিয়েই যাচ্ছিলো।
শেষ পর্যন্ত খুনিকে কিভাবে আর কে ধরতে পেরেছিলো? খুনি আসলে কে ছিলো? আর কেনোই বা সে খুন করছিলো?
রিয়াল স্টোরি এর উপর ভিত্তি করে বানানো মুভিটি আমার অনেক পছন্দের। আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।
No comments: